ডিজিটাল মার্কেটিং কি? এটি কত প্রকার ও কি কি? সুবিধা ও ভবিষ্যৎ চাহিদা


ডিজিটাল মার্কেটিং কি
What is digital marketing in Bangla


ডিজিটাল মার্কেটিং কি?( digital marketing in Bangla) 



এই পোস্টে ডিজিটাল মার্কেটিং কি?

ডিজিটাল মার্কেটিং কত প্রকার ও কি কি এবং Digital marketing সম্পর্কে বিস্তারিত জনব। 


ডিজিটাল মার্কেটিং অনলাইন মার্কেটিং বা ইন্টারনেট এডভার্টাইজিং, যাই বলে থাকেন না কেন আপনার কোম্পানি বা সংস্থাকে অনলাইনে মার্কেটিং বা পরিচিত করে তোলা বর্তমান সময়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি(digital marketing) বিষয়।


কেননা বিগত এক দশকে ইন্টারনেটের ব্যবহার হার দ্বিগুণ হারে বেড়ে গেছে এবং এই পরিবর্তনটি ফলে লোকেরা কীভাবে পণ্য ক্রয়/বিক্রয় করতেছে এবং ব্যবসায়ের সাথে সংযুক্ত রয়েছে তা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছে।


ডিজিটাল মার্কেটিং(digital marketing) এর মাধ্যমে আপনি  আপনার সম্ভাব্য ক্রেতা বা গ্রাহকদের সাথে খুব সহজে সংযোগ স্থাপন  এবং তাদেরকে আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে অবহিত করতে পারবেন।


সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আপনি সেই গ্রাহকদের সাথে অনলাইনে সংযুক্ত হয়ে তাদের সাথে  খুব সহজেই কমিউনিকেট করতে পারবেন। এইর পরিপেক্ষিতে আপনাদের সাথে আজকে এই পোস্টে ডিজিটাল মার্কেটিং কি ডিজিটাল মার্কেটিং কত প্রকার এছাড়াও ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত আরো কিছু প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব।



ডিজিটাল মার্কেটিং কি
All about digital marketing in bangla


ডিজিটাল মার্কেটিং কি ?


ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে মূলত ডিজিটাল মিডিয়া এবং ডিজিটাল টেকনোলজি ব্যবহার করে অনলাইনে কোন প্রোডাক্ট বা মার্কেটিং ক্যাম্পেইন্স পরিচালনা করা। যত ধরনের অনলাইন মার্কেটিং আছে যেগুলোর মাধ্যমে আমরা কোন প্রোডাক্টের মার্কেটিং বা ক্যাম্পেইন করার জন্য যতগুলো পন্থা অবলম্বন করি সবগুলো মিলেই হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। 


আবার অন্যভাবে বললে ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে ইলেকট্রনিক যন্ত্র বা মাধ্যম ব্যবহার করে সম্পাদিত মার্কেটিংকে  বোঝায়। ডিজিটাল মার্কেটিং ইলেকট্রনিক মাধ্যমের মাধ্যমে বিতরণ করা সমস্ত বিজ্ঞাপনের একটি বৃহত্তর শব্দ। 


লোকেরা যখন ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে শুনে এবং কথা বলে, তখন এটা সত্য যে তাদের বেশিরভাগই বিভিন্ন ধরনের ইন্টারনেট মাধ্যম সম্পর্কে চিন্তা ভাবনা করে।


যেমন, ইমেইল,সোশ্যাল মিডিয়া, ওয়েবসাইট, এবং সার্চ ইঞ্জিন। মূলত, স্মার্টফোন, ট্যাবলেট, ল্যাপটপ, ডেস্কটপ ইত্যাদির মাধ্যমে ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত যে কোনও কিছু।


ডিজিটাল মার্কেটিং অনলাইন ও অফলাইন উভয়ভাবেই হতে পারে।ডিজিটাল মার্কেটিং অনলাইন এবং অফলাইন উভয়ভাবেই করা যায় এবং উভয় ক্ষেত্রেই, একটি ভাল মসৃণ ডিজিটাল মার্কেটিং কৌশল খুবই গুরুত্বপূর্ণ।


অনলাইনে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধা


  • ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে অনলাইনে   সম্ভাব্য গ্রাহকদের আপনার পণ্যগুলো প্রতি স্থানীয়ভাবে খুব সহজে এবং তাড়াতাড়ি ক্রেতাদের  আকর্ষণ তৈরি করতে সক্ষম হবেন। এর ফলে আপনার পণ্যের সেল খুব দ্রুত বেড়ে যাবে।
  •  ডিজিটাল মার্কেটিং এর টেকনিকগুলো  ব্যবহার করে আপনি স্বল্প সময়ে খুব কম খরচেই এবং সহজেই বিপুল পরিমাণ ক্রেতা বা কাস্টমারদের কাছে পৌঁছে যেতে পারবেন যা  প্রচলিত মাধ্যম গুলো অবলম্বন করে পারবেন না।
  • আপনার টার্গেট করা অডিয়েন্স বা গ্রাহকদের কাছে খুব সহজেই পৌছাতে পারবেন এবং দ্রুত তাদের সাথে কমিউনিকেট তৈরি করতে পারবেন।
  • বর্তমানে এই বিশ্ববাজারে পৌঁছানোর জন্য এবং এখানে টিকে থাকার জন্য অনলাইনে ডিজিটাল মার্কেটিং অত্যন্ত কার্যকরী। এবং এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে  অর্থ সাশ্রয় করতে পারবেন এবং প্রচলিত বিপণন পদ্ধতির চেয়ে কম অর্থে আরও বেশি গ্রাহকের কাছে পৌঁছাতে পারবেন।




ডিজিটাল মার্কেটিং কত প্রকার ও কি কি?
ডিজিটাল মার্কেটিং কত প্রকার ও কি কি



ডিজিটাল মার্কেটিং কত প্রকার ও কি কি?



বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং (Digital Marketing) জনপ্রিয় হলেও এর বাস্তবিক পরিসর অনেক বড়। এই সেক্টরে ভালো করার জন্য  নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে নিজেদের দক্ষ করে তোলা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। 


আজকে আপনাদের ডিজিটাল মার্কেটিং কত প্রকার ও কি কি এবং এগুলো কেন গুরুত্বপূর্ণ, সে সম্পর্কে  কিছু ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করব।



ডিজিটাল মার্কেটিং সাধারণত অনেক প্রকারের হয়ে থাকে।তার মধ্যে বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এ যে বিষয়গুলো সবচেয়ে বেশি ব্যবহার  হচ্ছে সেগুলো নিয়েই আজকে আমরা জানবো।



ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রকারভেদ


  • এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন)
  • অনলাইন বিজ্ঞাপন
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  • ইমেইল মার্কেটিং
  • এফিলিয়েট মার্কেটিং
  • কন্টাক্ট মারকেটিং
  • ইনবাউন্ড মার্কেটিং
  • অনলাইন প্রেস রিলিজ



এসইও(SEO):সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন



ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এসইও।এসইও পূর্ণরূপ  সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (search engine optimisation)। সংক্ষেপে এসইও(SEO) বলা হয়। 



এসইও SEO  কি? 


এসইও হচ্ছে  আমাদের অ্যাপস বা ওয়েবসাইট গুলোকে  বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন অর্থাৎ গুগল বিনং ইয়াহু এই সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলি করে তোলার যে প্রক্রিয়া বা পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকি তাকে আমরা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও বলতে পারি।


মনে করুন একটি গান ডাউনলোড করতে চান, তাহলে আমরা সাধারণত যে কাজটি করি তা হল google এ আমরা ঐ গানের লাইনটি লিখে search করি। এখন লক্ষ্য করুন আমরা search button press করার পর google কিছু website এর নাম দেখায় যেখানে আমরা ঐ গানটি পেতে পারি। এভাবে google প্রতি page এ ১০টি ওয়েরসাইটএর নাম দেখায়। 


এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে কেন কিছু সাইট প্রথম পেজে আসলো, আর কেনইবা বাকি ওয়েবসাইটগুলো পেছনের পেজে গেলো - google কি ইচ্ছা মত করছে নাকি এর পেছনে অন্য কোন কারণ আছে? 


নিশ্চয় প্রথম পেজের সাইটগুলোর মধ্যে বিশেষ কিছু আছে, যা অন্য সাইটগুলাতে নাই। এই বিশেষ কিছুই হল seo এর কৌশল, যার মাধ্যমে আপনিও আপনার ওয়েবসাইটটিকে প্রথম পেজে নিতে পারেন। আর প্রথম পেলে আনতে পারলে এখান থেকে আপনি ফ্রিতে অনেক ভিজিটর পাবেন।


সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও আবার দুই প্রকার:


  • অন পেজ এসইও
  • অফ পেজ এসইও


অন পেইজ: অনপেজ এসইও হল ওয়েবসাইটের ভিতরে যে কাজগুলো করতে হয় তাকে অন পেজ এসইও বলে। অনেকে একে টেকনিক্যাল এসিও বলে থাকে।



অফ পেজ: অফ পেজ এসইও হচ্ছে ওয়েবসাইটের বাইরের কাজ। ওয়েবসাইটে পরিচিত লাভ করা বিভিন্ন লিঙ্ক বিল্ডআপ করাই হচ্ছে অন পেজ এসইও।



অনলাইন বিজ্ঞাপন


অনলাইন বিজ্ঞাপন হচ্ছে আমরা অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য বা সেবা বিক্রি বা প্রচার-প্রচারণা করার উদ্দেশ্যে যে ধরনের বিজ্ঞাপন বা এডভার্টাইজিং ক্যাম্পেইন পরিচালনা করে থাকি সেটাই মূলত অনলাইন বিজ্ঞাপন বা এডভার্টাইজিং। 


অনলাইন বিজ্ঞাপন/এডভার্টাইজিং  ট্রেডিশনাল বিজ্ঞাপন গুলোর এর মত না। এটা আসলে  ভিজিটর অ্যাকশন নেয়  অর্থাৎ যখন কোন ভিজিটর কোন এডে ক্লিক করে তখনই মূলত যারা অ্যাড করে তাদেরকে একটি নির্দিষ্ট এমাউন্ট পেয় করতে হয়।



এই অনলাইন বিজ্ঞাপন  মূলত বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন:


  • Cost Per Click (CPC)
  • Cost Per Action (CPA)
  • Cost Per View (CPV)
  • Display Marketing


Cost Per Click (CPC)


CPC(cost per click) হচ্ছে ভিজিটর যখন কোন এডে ক্লিক করবে এবং যখন সেই ওয়েবসাইট  ভিজিট করবে তখনই মূলত যারা অ্যাডভারটাইজার তাদেরকে নির্দিষ্ট একটি এমাউন্ট পে করতে হয়।



Cost Per Action (CPA)


Cost Per Action  কথাটা আর  মানে হল "প্রতিটার কাজের জন্য টাকা"। এখানে কেউ একটা কিছু কাজ করবে তার বিনিময়ে আপনি কিছু টাকা পাবেন।


Cost Per Action  একধরনের এডভ্যাটাইজিং মেথড । বা এমন একটা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, যেটার মাধ্যমে আপনি কোনো পন্য বিক্রির পাশাপাশি ছোট কোনো কাজ যেমন ইমেইল সাবমিট বা ডাউনলোড ইত্যাদি কাজের মাধ্যমে  আয় করতে পারবেন। 



একটা উদাহরন দেওয়া যাক, আমার একটা দোকান আছে, এবং আপনি আমার দোকান এর জন্য একজন কাস্টমার নিয়ে আসলেন, এর জন্যই আপনি আমার থেকে একটা কমিশন পাবেন, এখন কাস্টমার আমার দোকান থেকে কিছু না  কিনলেও আপনাকে একটা কমিশন দেওয়া হবে । এটাই হচ্ছে সিপিএ মার্কেটিং বা Cost Per Action।


Cost Per View (CPV)


Cost Per View বা CPV কোনও বিজ্ঞাপন থেকে  প্রাপ্ত ভিউ  সংখ্যার ভিত্তিতে ভিডিও বিজ্ঞাপনের জন্য চার্জ করার একটি পদ্ধতি। সিপিভি বিজ্ঞাপনের সুযোগগুলি  ই-কমার্স মার্কেটার তাদের টার্গেট করা ক্লায়েন্টদের  সাথে সংযোগ স্থাপনের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করে,যা তাদের সচেতনতা প্রসারিত করার ব্র্যান্ডগুলির জন্য উপযুক্ত বিবেচনা করে।


Display Advertising


আমরা যখন কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করি তখন কিন্তু আমরা সেই ওয়েবসাইট এর ফুটারে বা ওয়েবসাইটের সাইডবারে অনেক ধরনের ব্যানার অ্যাড দেখতে পাই এটা মনে হচ্ছে মূলত ডিসপ্লে এডভার্টাইজিং(Display Advertising)।


আর আমরা যদি অফলাইনে চিন্তা করি আমরা  রাস্তায় বিভিন্ন ধরনের বিলবোর্ড দেখতে পাই। কিন্তু যখন আমরা অনলাইনে এই ধরনের এড দেখি তখন সেটা হয় ডিসপ্লে এডভার্টাইজিং।


ডিজিটাল মার্কেটিং কত প্রকার ও কি কি?
Digital marketing Bangla tutorial


সোশল মিডিয়া মারকেটিং


"সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং"  হ'ল কোনও পণ্য বা পরিষেবা প্রচারের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম  ওয়েবসাইটগুলির ব্যবহার।


সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বর্তমান সময়ে সবচেয়ে পপুলার এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচেয়ে জনপ্রিয় মার্কেটিং ক্যাটাগরি। আর সোশ্যাল মিডিয়া বলতে Facebook, Instagram, Twitter, LinkedIn, Pinterest, YouTube Snapchat.   এছাড়াও আরো অনেকগুলো সোশ্যাল মিডিয়া রয়েছে। আর এই সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে মার্কেটিং ক্যাম্পেইন করাটাই হচ্ছে সোশল মিডিয়া মারকেটিং।


এই সোশ্যাল মিডিয়া গুলো হচ্ছে একেকটা একেক রকম। ফেসবুক একরকম, টুইটার একরকম, ইউটিউব আরেক রকম সবগুলোরে আলাদা আলাদা নিয়ম রয়েছে। তাই যে কেউ এই সোশ্যাল সাইট গুলো সঠিক ব্যবহার করতে পারেন। তাই এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর যুগে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটারদের ব্যাপক গুরুত্ব রয়েছে।


আরো পড়ুন



ইমেইল মার্কেটিং



ইমেইল মার্কেটিং হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর জনপ্রিয় মার্কেটিং প্রসেস। এই ইমেইল মার্কেটিং এর একটি অংশ হচ্ছে solo ads! ধরুন কেউ ইমেইল কালেক্ট করে। হয়তো তার কোন ওয়েটলস্ট রিলেটেড কোন ওয়েবসাইট আছে সেখানে তারা হাজার হাজার ইমেইল কালেক্ট করা হয়েছে। এখন সে তার সেই মেইল গুলো সেল করবে এই প্রক্রিয়াটি হচ্ছে solo ads।


এখানে ইমেইল কেনা বা সেল করা বলতে তার কালেক্ট করা ইমেইল গুলোতে একটি ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা। অর্থাৎ তার হয়তো এক লক্ষ ইমেইল রয়েছে সেই ইমেইল গুলোতে  একটি নির্দিষ্ট ইমেইল সেন্ড মার্কেটিং করাই  হচ্ছে মূলত solo ads.


আমরা যদি আমাদের ওয়েবসাইটের ইন্টার প্রসেস বা  অ্যাপসের ইন্টার প্রসেস এর মাধ্যমে ভিজিটর দের কাছ থেকে মেইল কানেক্ট করি এবং পরবর্তীতে তাদের কে একটা ফলোআপ ইমেইল করি সেটাই হচ্ছে মূলত ইমেইল মার্কেটিং।


ইমেল মার্কেটিং এর জনপ্রিয়তার কারণগুলি হল অপেক্ষাকৃত কম খরচে এবং দ্রুত এক বিশাল সংখ্যক সম্ভাব্য ক্রেতাদের মধ্যে এটি ছড়িয়ে দেওয়া যায়৷ বিনিয়োগের সাফল্যের উপর অনেক বেশি নজর রাখা যায়৷ 


আর তাই অনলাইন মার্কেটিং বা ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে  ইমেল মার্কেটিং সবথেকে গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়৷ ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য ইমেল বার্তাগুলিতে সহজেই পৌঁছে যাওয়া যায়৷ এমনকি বার্তাগুলির প্রত্যুত্তরের উপর নির্ভর করে ভবিষ্যৎ ব্যবসায়িক পরিকল্পনা নেওয়া সহজ হয়৷




অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং


অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং  এমন এক ধরনের কর্ম-দক্ষতাভিত্তিক মার্কেটিং প্রক্রিয়া যেখানে এক বা একাধিক  মার্কেটাররা একটি নির্দিষ্ট ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত হয়ে ঐ প্রতিষ্ঠানের জন্য গ্রাহক বা ক্রেতা জোগাড় করেন। পরবর্তীতে সেই প্রতিষ্ঠান ঐ মার্কেটারকে কিছু অর্থ প্রদান করে থাকেন এই গ্রাহক বা ক্রেতাদের উপর ভিত্তি করে। এই ধরনের মার্কেটিং ব্যবস্থায় চারটি প্রধান ভিত্তি রয়েছেঃ 


  • ব্যবসায়ীগণ (যারা খুচরা বিক্রেতা বা ব্র্যান্ড নামেও পরিচিত), 
  • অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক (যেখানে ব্যবসায় মালিক এবং বিপণনকারী বা অ্যাফিলিয়েটরা এসে মিলিত হয়),
  • প্রচারক (বিপণকারী বা মার্কেটার) 
  • এবং গ্রাহক।



ইমেইল মার্কেটিং ব্যবস্থা জনপ্রিয় হয়েছে মুলত মাধ্যমিক স্তরের প্রতিযোগী, বিশেষ করে ব্যবস্থাপনা সংস্থা, সুপার-অ্যাফিলিয়েট এবং বিক্রেতা বা সরবরাহকারীদের উত্থানের ফলে।


অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে আমাদের নিজেদের কোন প্রোডাক্ট নেই অথচ আমরা অন্য কারো প্রোডাক্ট সেল করে সেখান থেকে একটা কমিশন পাই, এই কমিশন  পাওয়াটাই হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং।


আমাদের কাছে এটা একটা মানি মেকিং প্রসেস হতে পারে। কিন্তু যারা এটা পরিচালনা করে বা যে কোম্পানিটা প্রোডাক্টগুলো সেল করছে তাদের জন্য এটা একটা ডিজিটাল মিডিয়া। তাই এফিলিয়েট মার্কেটিংও  ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অংশ।


আমি এর মধ্যেই একটি পোষ্টে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি সেটা পড়তে পারেন।



কনটেন্ট মার্কেটিং


বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর  জনপ্রিয় এবং কার্যকারী মার্কেটিং হচ্ছে কনটেন্ট মার্কেটিং। one of the most powerful marketing বলা হয় এই কনটেন্ট মার্কেটিং কে। কনটেন্ট বলতে মূলত ব্লগ পোস্ট,ইমেজ বা ভিডিও এগুলোকেই বুঝিয়ে থাকে। চলুন দেখে নেই জনপ্রিয় কয়েকটি কনটেন্ট মার্কেটিং।


  • ব্লগপোস্ট
  • ইমেজ
  • ভিডিও
  • ইনফোগ্রাফিক



ব্লগপোস্ট: ব্লগপোষ্ট হয়তো আমরা   সকলেই বুঝি। আমরা বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের যে পোস্টগুলো দেখি থাকি সেগুলো হচ্ছে  ব্লগপোস্ট। এবং কি আপনারা যে এই পোস্টটি পড়তেছেন এটিও কিন্তু একটি ব্লগ পোষ্ট। এছাড়াও গেস্ট হিসেবে নিজের ওয়েবসাইটে ছাড়াও অন্যান্য জনপ্রিয় ওয়েবসাইট গুলোতে পোস্ট করে মার্কেটিং করাটাই হচ্ছে ব্লগপোস্ট।



ইমেজ: সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা বিভিন্ন ধরনের মার্কেটিং ক্যাম্পেইনে যে সব   ইমেজ  ব্যাবহার করতে দেখি বা আমরাই নিজেরা বিভিন্ন পোস্ট করার জন্য যে ইমেজ  গুলো কালেক্ট করি বা ব্যবহার করে থাকি সেগুলোই হচ্ছে ইমেজ কন্টাক্ট ।



ভিডিও: ভিডিও কন্টাক্ট মারকেটিং হচ্ছে ইউটিউবে জন্য বা অন্যান্য ভিডিও শেয়ারিং সাইট গুলোর জন্য যে ভিডিও গুলো আমরা বানাই সেটাই হচ্ছে ভিডিও কনটেন্ট মার্কেটিং। প্রত্যেকটা জিনিস এরি তো  একটা কারণ থাকে হয়তো আমরা ভিডিও ক্রিয়েট করছি ভিজিটর কালেক্ট করার জন্য  তা কোন প্রোডাক্ট সেল করার জন্য। সে ক্ষেত্রে এই ভিডিওটাই হচ্ছে একটা কনটেন্ট ।


ইনফোগ্রাফিক্স: ইনফোগ্রাফিক্স হচ্ছে কোনো একটা নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর গ্রাফিক্যাল প্রেজেন্টেশন। 



ইনবাউন্ড মার্কেটিং


সহজ ভাবে ইনবাউন্ড মার্কেটিং হ'ল সম্ভাব্য গ্রাহকদের আপনার কম্পানি খুঁজে পেতে সহায়তা করার প্রক্রিয়া। গ্রাহক কোনো পণ্য ক্রয় করার  আগে এটি প্রায়শই ঘটে যে প্রাথমিকভাবে যোগাযোগ করা ব্র্যান্ডের পছন্দের পণ্য এবং  প্রোডাক্টের ডেলিভারি হওয়ার পর অনেক সময় দেখা যায় যে তিনি যেই পণ্যটি পছন্দ করেছেন সেইই পণ্যটি তিনি পাননি।


ইনবাউন্ড মার্কেটিং এমন একটি কৌশল যা সেই ক্রেতাদের সচেতনতা তৈরি করতে এবং কম্পানির নতুন পন্যের উপর  আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন ধরণের পুল মার্কেটিং — সামগ্রী মার্কেটিং, ব্লগ, ইভেন্টস, এসইও, সামাজিক মিডিয়া এবং আরও অনেকগুলি মাধ্যম  ব্যবহার করে। মা ক্রেতাদের পছন্দের পণ্যের মান ঠিক রাখতে কাজ করে থাকে।



বহির্মুখী মার্কেটিং গ্রাহকদের সন্ধান করার ক্ষেত্রে, ইনবাউন্ড মার্কেটিং দৃশ্যমানতার দিকে মনোনিবেশ করে, ফলে আপনার সম্ভাব্য ক্রেতারা আপনার কাছে আসে। এর পাশাপাশি ক্রেতাদের সচেতনতা বৃদ্ধি, তাদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং নেতৃত্ব তৈরির দিকে মনোনিবেশ করা জন্য ইনবাউন্ড মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।


অনলাইন প্রেস রিলিজ


অনলাইন প্রেস রিলিজ আপনার ব্যবসাকে সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন, লিঙ্ক বিল্ডিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এবং কন্টেন্ট কৌশল হিসাবে বিভিন্ন মার্কেটিং কৌশলগুলির মাধ্যমে প্রচার করতে পারে। অনলাইনে প্রেস রিলিজ ব্যবহারের মাধ্যমে  ব্যবসায়ের প্রচার প্রচারণা করার অনেক উপকারীতা রয়েছে। 



অনলাইন প্রেস রিলিজ ব্যবসায়ের সাথে সম্পর্কিত এবং আপনার ব্যবসা থেকে প্রকাশিত তথ্য গুলোর প্রতি  বিশ্বাসযোগ্য গড়ে তুলতে সাহায্য করে ( এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই  কখনই ভুল তথ্য প্রকাশ করা উচিত নয়)।আপনার প্রেস রিলিজগুলি অন্যান্য অনলাইন নিবন্ধের বিষয়ের ভিত্তি হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।


আপনার প্রেস রিলিজ মিডিয়া আউটলেটগুলি যে উপাদানগুলি তুলে নেয় তা উদ্ধৃত করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে‌। অনলাইন রিলিজ ব্লগার বা সোশ্যাল মিডিয়া উত্সাহীদের লিঙ্ক করার জন্য  কাজ করতে পারে। 


এটি কেবল অনলাইনে আপনার ব্র্যান্ডের বা পন্যের জন্য বিশ্বাসযোগ্যতা এবং নির্ভরযোগ্যতা প্রতিষ্ঠা করবে না, বরং অন্যান্য ওয়েবসাইটগুলি (ব্লগ, নিউজ সাইট, শিল্প সাংবাদিক, ইত্যাদি) যখন তথ্যটি গ্রহণ করে এবং আপনার ওয়েবসাইট, ব্লগ, বা প্রেস রিলিজের সাথে এটি  লিঙ্ক তৈরি করে, যা আপনার পণ্য বা সংস্থাকে জনপ্রিয় করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 


এই লিঙ্ক তৈরি ফলে,,,


  • আরও বেশি লোক আপনার ব্যবসায় সম্পর্কে পড়ার সুযোগ পাওয়ায় সম্ভাবনা বাড়ছে।
  • আপনার লিঙ্ক বিল্ডিংয়ের প্রচেষ্টাগুলি প্রতিবার নতুন সাইটের লিঙ্ক আপনার  পন্য এগুলোকে  জনপ্রিয় করতে সহায়তা করেছে।
  • আপনার প্রেস রিলিজটি বড় ফোরাম এবং রেডডিট বা ডিগের মতো তথ্য সাইটে পোস্ট করা যেতে পারে বা ফেসবুক, টুইটারের মতো সামাজিক মিডিয়া সাইটগুলির মাধ্যমে ভাইরাল হতে পারে এই অনলাইন প্রেস রিলিজ এর মাধ্যমে।

 

ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধা


ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধা

উপরোক্ত আলোচনা থেকে আমরা অনেকটাই বুঝতে পেরেছি যে Digital Markeating সুযোগ সুবিধা কি? তার পর কিছু উদাহারন তুলে ধরলাম। Digital Marketign এর সুবিধা সমূহ নীচে আলোচনা করা হল:
  • Digital Marketing এর মাধ্যমে ঘরে বসেই বাবসা পরিচালনা করা যায়।
  • মার্কেট রিসার্চ করে পণ্য ক্রয় বিক্রয় করা যায়।
  • ঘরে বসেই কাস্টমারের কাছে পণ্য সম্পর্কে জানানো যায়।
  • টার্গেট কাস্টমার বের করা যায় এবং প্রোডাক্ট সেল করা যায়।
  • অল্প খরচে পণ্যর মার্কেটিং করা যায়।
  • ব্যবসার গতিবিধি খুব সহজে বুঝা যাজায়।
  • কম খরচে অধিক মুনাফা অর্জন করা যায়।
  • জন শক্তি কম লাগছেন।
Digital Markeging এর মাধ্যমে সবচাইতে বেশি মানুষের কাছে পণ্যের প্রচার করা যায় এবং ব্যবসায়িক সফলতা পাওয়া যায়।

ব্যবসায়ের উপর ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রভাব কেমন?

আপনি একটু ভেবে দেখুন তো, আপনি যে  Traditional Markeing ( প্রচলিত  মার্কেটিং) জেমনঃ পোস্টার/ব্যানার/লিফলেট/বিলবোর্ড/মাইকিং/টিভি বা রেডিও বিজ্ঞাপন/পত্রিকা বিজ্ঞাপন/দেয়াল লিখন/অফিস ভিজিট ইত্যাদি করছেন এতে কি, আপনি টার্গেট কাস্টমার পাছেন? অথবা কতটা সময় এবং অর্থ বাঁচেন পারছেন।লোকবল কতটা কমে এই প্রচলিত  মার্কেটিং করতে পারছেন।আদও হচ্ছে না, এই প্রচলিত  মার্কেটিং এ যেমন খরছ বেশি তেমনি জনশক্তি বেশি লাগে। ধরুন, আপনি  শুধুমাত্র ছেলেদের পণ্য বিক্রি করবেন এবং ২০-২৮ বছর এর বয়সীদের জন্য অথবা একটা রেস্টুরেন্ট দিয়েছেন উত্তরাতে আপনি মার্কেটিং করেতে চান শুধু  উত্তরা এলাকার সেক্ষেত্রে আপনি Traditional Marketing  ( প্রচলিত  মার্কেটিং) কতটা সেল করতে পারবেন। Traditional Marketing পদ্ধতিতে বিজ্ঞাপন এর খরচ অনেক বেশি এবং সব ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে এখানে বিজ্ঞাপন দেয়া সম্ভব নয়। সুতরাং আপনি বুঝতেই পারছেন, প্রচলিত মার্কেটিং এর সমস্যাগুলো কতটুকু। কিন্তু Digital Marketing  পদ্ধতিতে, আপনি অনলাইন এ E-Shop খুলতে পারবেন, টার্গেট করে Advertising করতে পারবেন।দেশের যে কোন প্রান্তের মানুষকে টার্গেট করে পণ্য বিক্রয় করতে পারবেন। Customar Data Collect করতে পারবেন পরবর্তীতে, নতুন নতুন অফারগুলো খুব সহজেই তাদের কাছে ফ্রী Advertising করতে পারবেন। বর্তমানে ইন্টারনেট সেবা ও স্মার্ট ফোন  প্রতান্ত অঞ্চলেও ছরিয়ে পরেছেন, মানুষ টিভি এখন কমি দেখে, আমার কথাই বলি লাস্ট কবে আমি টেলিভিশন দেখেছি বলতে পারব না তবে ইন্টারনেট তথা Social Media তে দিনে নাও হলে ৩ থেকে ৫ ঘনটা থাকতে হয়।  দেয়াল লিখন  বতমান যুগে সেকেলের এটা কম মানুষই দেখে তার উপর দেখা যায় To-Let লাগান। লিফলেট  এর কথা যদি বলেন তাহলে দেখবেন হাতে নিয়েই ফেলে দেয়। সে ক্ষেত্রে একজন মার্কেটার হিসেবে অথবা ব্যবসায় প্রসারের  জন্য, আপনাকে অবশ্যই Digital Marketing  পদ্ধতি গ্রহণ করা উচিত।

ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার হিসেবে কেমন 


বর্তমানে বাংলাদেশের প্রত্যেকটা প্রাইভেট কোম্পানি তাদের পণ্য এবং সার্ভিসের প্রচার প্রসারের জন্য বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যাম্পেইন্স করে আসতেছে। এই মার্কেটিং ক্যাম্পেইন্স গুলো জন্য কোম্পানিগুলো লক্ষ লক্ষ টাকা ইনভেস্ট করতে হয়। আর এই ক্যাম্পেইন গুলো সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য কোম্পানিগুলোর দরকার হয় প্রচুর পরিমাণে দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটারের।



বর্তমানে প্রায় প্রত্যেকটা প্রাইভেট কোম্পানির একটি ডিজিটাল মার্কেটিং টিম রয়েছে। এখানে আপনিও ডিজিটাল মার্কেটিং এর  স্কিল গুলো বিল্ডআপ করে একজন দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটিং হয়েবে কাজ করতে পারেন,নিজের ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারেন । এবং কি খুব ভালো পরিমাণের সেলারি দিয়ে কাজ করতে পারেন।


কেননা বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা প্রচুর। আপনি যদি BDJOBS এ গিয়ে সার্চ দেন তাহলে দেখবেন যে 50 টি ক্যাটাগরির মধ্যে প্রায় 20 থেকে 25 টি ক্যাটাগরিতেই ডিজিটাল মার্কেটারদের খুজতেছে। বুঝতে পারতেছেন তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে চাহিদা রয়েছে।


এটাতো বাংলাদেশের ভিতরে। আপনি যদি একজন দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটিং হয়ে থাকেন। তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন। বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এ ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস প্রচুর কাজ রয়েছে। এখানে নিয়মিত বাংলাদেশের ডিজিটাল মার্কেটাররা  কাজ করে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে। নিজেদের ক্যারিয়ার তৈরি করছে। কেউ আর চাকরির পিছনে ছুটছে না।



এছাড়া বাংলাদেশের প্রচুর ডিজিটাল মার্কেটার রয়েছে যারা নিজেদেরই ডিজিটাল মার্কেটিং এর এজেন্সি খুলেছে এবং অন্যান্য প্রাইভেট কোম্পানির মার্কেটিং করে দিচ্ছে। তাই নিঃসন্দেহে বলা যায় বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার খুবই ভালো এবং কার্যকারী একটি ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারে।


Also read



শেষ কথা


তাহলে আপনার এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন ডিজিটাল মার্কেটিং কি ডিজিটাল মার্কেটিং কত প্রকার  এবং এগুলো কি কি? আশা করি বুঝতে পেরেছেন? যদি কোথাও  বুঝতে সমস্যা হয় এবং ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট এ জানাবেন।


আশা করছি আজকের এই পোস্টটি আপনাদের  ভালো লেগেছে। ডিজিটাল মার্কেটিং কি ডিজিটাল মার্কেটিং রিলেটেড আরও যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্টস এ জানাবেন। আর যদি কথা বুঝতে সমস্যা হয় তাহলেও কমেন্ট করবেন।


আর যদি আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য।



11/Post a Comment/Comments

  1. সুন্দর করে বুঝানোর জন্য ধন্যবাদ। অনেক কিছু জানতে পারলাম

    উত্তরমুছুন
  2. খুব ভালো ভাই। আপনার সাথে জগাজক করব কিভাবে

    উত্তরমুছুন
  3. এই মন্তব্যটি একটি ব্লগ প্রশাসক দ্বারা মুছে ফেলা হয়েছে।

    উত্তরমুছুন
  4. খুব ভালো ভাবে বুঝিয়েছেন ধন্যবাদ।

    উত্তরমুছুন
  5. ভাই আপনার ব্লগটি পড়ে অনেক কিছু আমার ছাত্র ছাত্রীদের শিখাতে পারছি।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ধন্যবাদ । আশা করি আমাদের ব্লগ নিয়মিত পড়বেন🤗

      মুছুন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন