ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার উপায়। জেনে নিন কিছু কার্যকারি উপায়!


ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার উপায়
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার উপায়


ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার উপায়


বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সর্বাধিক ব্যবহৃত সোশ্যাল মিডিয়া সাইট হচ্ছে ফেইসবুক। সব বয়সের সব পেশার সব শ্রেণীর মানুষের সমাগম এই ফেসবুকে। আর আপনার এই সাইডে যদি কোন পেজ থাকে তাহলে সেই পেজ নিয়ে আপনি নিশ্চয়ই চিন্তিত যে আপনার ফেসবুক পেজটি কিভাবে জনপ্রিয় করে তুলবেন।


তাই আজকের এই ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার উপায় আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে বেশ কয়েকটি টিপস শেয়ার করতে যাচ্ছি যেগুলোর সাহায্যে আপনারা কোন Spam বা অসাধু উপায়ে অবলম্বন করা ছাড়াই লিগাল উপায়ে আপনার  পেজে  লাইক ফলোয়ার  বাড়ানোর পাশাপাশি ফেসবুক পেজকে জনপ্রিয় করে তুলতে পারবেন।


কারন ফেসবুক পেজ কে জনপ্রিয় করে তোলার জন্য লাইক ফলোয়ার বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। তাই আজকে আমি কিভাবে ফেসবুক পেজে লাইক ফলোয়ার বাড়ানো যায় এই বিষয়টি নিয়েও আলোচনা করার চেষ্টা করব।  



মূল আলোচনায় যাওয়ার আগে চলুন এক নজরে দেখে নেই কি কি থাকছে আজকের এই আর্টিকেলে!

  1. নিয়মিত পোস্ট করা।
  2. সিডিউল ভাবে পোস্ট করা।
  3. ভালো মানের পোস্ট করা
  4. বিভিন্ন গ্রুপে যুক্ত হওয়া
  5. পেইজ এর সাথে লাইভ ফেসবুক মেসেঞ্জার যুক্ত করা 
  6. পেইড প্রোমোড করে লাইক ফলোয়ার বাড়ানো
  7. প্রফেশনাল ভাবে পেইজের সকল সেটিং করা




নিয়মিত পোস্ট করা


প্রথমত আপনার ফেসবুক পেজকে জনপ্রিয় করার জন্য এবং ফলোয়ার, লাইক, ভিজিটর বাড়ানোর জন্য যে কাজটা  করতে হবে সেটা হচ্ছে নিয়মিত পোস্ট করা। এটা যদি আপনি সত্যিকার অর্থেই নরমাল কোন ব্যাপার মনে করে থাকেন তাহলে ভুল করছেন। কেননা পেজের জনপ্রিয়তার পাশাপাশি লাইক ফলোয়ার বাড়ানোর জন্য নিয়মিত পোস্ট করার কোনো বিকল্প নেই।


কারণ আপনি যখন কোন সাইডে বা কোন সোশ্যাল মিডিয়াতে  নিয়মিত পোস্ট করবেন। তখন কিন্তু সেই সাইটগুলোর সার্চ ইঞ্জিন আপনার অ্যাক্টিভিটি বেশি হওয়ার জন্য আপনার সেই পোস্ট গুলো অনেক বেশি ভিজিটরের সামনে অটোমেটিক্যালি  শো করাবে। আর তখন কিন্তু এমনিতেই আপনি আপনার পেইজে লাইক কমেন্ট পেয়ে যাবেন। তাই ফেসবুক পেজে লাইক কমেন্ট পাওয়ার জন্য নিয়মিত পোস্ট করার কোন বিকল্প নাই।আর  এভাবে আপনি যত বেশি লাইক কমেন্ট পাবেন তত তাড়াতাড়ি কিন্তু আপনার পোস্টটি জনপ্রিয় হতে শুরু করবে।


ফেসবুক মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবেন? A to Z গাইডলাইন




সিডিউল ভাবে পোস্ট করা


পেজে জনপ্রিয় করে তোলার  জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস হচ্ছে সিডিউল মত পোস্ট করা। সিডিউল মত পোস্ট এর মানে হচ্ছে আপনি একটি নির্দিষ্ট টাইম নির্ধারণ করুন, যে সময় আপনি পোস্ট করবেন।


এই পোস্ট করার সময় আমরা অনেকেই অনেক রকম ভুল করে থাকি। আমাদের পোস্ট করা উচিত সেই সময়ে যে সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া নেটওয়ার্কগুলোতে অনেক বেশি ভিজিটর থাকে অনেক বেশি অডিয়েন্স থাকে।


এখন এই সময়টা কখন? এর উত্তরও আছে। সেই সময়টা হচ্ছে পিক আওয়ার। আমাদের বাংলাদেশে কখন পিক আওয়ার সেই সময়টা আপনাকে বুঝতে হবে। আপনি যদি ইন্ডিয়াতে থাকেন আপনি যদি পাকিস্তানের থাকেন বা অন্য কোন দেশে থাকেন না কেন আপনার টার্গেটেড ভিজিটর যারা আছে তাদের কে ফলো করে আপনাকে পোস্ট করতে হবে।



কাঙ্খিত ভিজিটর কে ফলো করে কিভাবে পোস্ট করবেন



যেমন ধরুন বাংলাদেশের পিক আওয়ার এর সময় কোনটা। পিক আওয়ার মানে হচ্ছে যে সময় মানুষ কাজ থেকে ফ্রি থাকে। কোন কাজে ব্যস্ত থাকে না। আমাদের বাংলাদেশে আমরা সেই সময়টা ধরে নিতে পারি ছয়টা থেকে নয়টা দশটা পর্যন্ত। অফিস টাইম শেষ হয়ে ছয়টা থেকে। এই সন্ধ্যা ছয়টা থেকে রাত 9 টা পর্যন্ত মোটামুটি মানুষ ফ্রি থাকে যারা পড়াশোনা করে না।



আর যারা পড়াশোনা করে তারাও মোটামুটি সাতটা পর্যন্ত ফ্রি থাকে। সাতটার পরে বা তার একটু আগে পড়াশোনা করতে বসে। অনেকে আবার দেরিতে বসে। একেকজনের একেক রকম ইচ্ছা বা অভ্যাস। তাই আপনাকে এই পিক আওবার টাকে আগে বের করতে হবে। তারপর সেই অনুযায়ী আপনাকে পোস্ট করতে হবে।


যখন বেশি বেশি মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া বা ফেসবুকে থাকে তখন যদি আপনি পোস্ট করেন এবং সেই  পোষ্ট গুলো যদি মানসম্মত হয় তাহলে সেই পোস্টে লাইক বেশি আসার সম্ভাবনা রয়েছে এবং পোস্টটি যদি ভালো হয় সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার ফলোয়ার বাড়বে ভিজিটর বাড়বে লাইক বারবে। সেই সাথে আপনার পেজ টা খুব দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠবে।


ফেসবুক থেকে আয় করার উপায়: কিভাবে ফেসবুক থেকে আয় করা যায়?




ভালো মানের পোস্ট করা


একটি ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার জন্য

কোয়ালিটি সম্পন্ন পোস্ট বা ভালো মানের পোষ্টের উপর কোন টিপস নেই। আপনার যে পোস্ট বা কনটেন্ট আপনি আপনার ফেসবুক পেজে পোস্ট করতেছেন সেগুলো অবশ্যই ভালো মানের এবং নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর হতে হবে।


যেমন ধরুন আপনার ফেসবুক পেজ টা হচ্ছে বিভিন্ন কসমেটিক্স পণ্য নিয়ে অথবা হেলথ নিয়ে। তখন আপনাকে খুঁজে বের করতে  হবে যে হেলথ নিয়ে কোন কোন রোগের চাহিদা বেশি। কোন রোগ গুলো এখন বেশি হচ্ছে এই সময়ে কোন রোগ গুলো নিয়ে মানুষের মধ্যে কৌতুহল বেশি । সেগুলো নিয়ে পোস্ট করা।


যেমন এখন করনা চলছে।এখন করনা পরিস্থিতিতে  আমাদের কি কি নিয়ম মেনে চলা উচিত কিভাবে চলাফেরা করা উচিত এই ব্যাপারগুলো নিয়ে আপনি বেশি বেশি পোস্ট করতে হবে। এবং সেই পোষ্টের সাথে চেষ্টা করবেন রেফারেন্স দিতে। যে এগুলো কোত্থেকে পেয়েছেন। যদি প্রত্যেকটা ব্যাপারে আপনি প্রমান সহ দিতে পারেন তাহলে অডিয়েন্স বা ভিজিটর আপনার প্রতি সন্তুষ্ট হবে এবং বিশ্বস্ত ভাববে এর ফলে আপনার পেজে তারা লাইক ফলো দিতে বাধ্য হবে। এভাবে আপনি আপনার ফেসবুক পেইজ অর্গানিক ফলোয়ার পেতে পারেন।



ঠিক একইভাবে আপনার যদি কসমেটিক্স রিলেটেড কোনো পেইজ থাকে। তখন আপনাকে  বুঝতে হবে যে ওয়েদার অনুযায়ী এখন মেয়েদের কোন কসমেটিকস টা দরকার। এখন যেটা ট্রেন্ডিং চলছে সেই ট্রেন্ডিং প্রোডাক্ট গুলোর মধ্যে মেয়েরা এখন কি বেশি খুঁজতেছে। এগুলো আপনাকে খুঁজে খুঁজে বের করতে হবে। এবং খুঁজে বের করার পর সে গুলোকে  নিয়ে আপনাকে পোস্ট করতে হবে।


এক্ষেত্রে আপনাকে পোস্ট করার আগে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। আপনি যে পন্যটি বা প্রোডাক্টের রিভিউ করতেছেন তার দুইটা দিকেই তুলে ধরতে হবে। অর্থাৎ এই প্রোডাক্টটা ব্যবহার করলে কি কি ক্ষতি হবে এবং কি কি উপকার পাওয়া দুইটাই তুলে ধরতে হবে।


API কি ? API কেন ব্যবহার করা হয়? (what is API)


যখন আপনি এই ধরনের কোয়ালিটি কনটেন্ট আপনার পাঠকদের দিতে পারবেন অথবা আপনি যে মানুষের কাছে পৌঁছাতে চাচ্ছেন তাদেরকে যদি কোয়ালিটি পূর্ণ কনটেন্ট মানসম্মত প্রোডাক্ট দিতে পারেন তাহলে কিন্তু এমনিতেই আপনার ফেসবুক পেজ টি জনপ্রিয় হয়ে উঠবে সবার কাছে।


এক্ষেত্রে  আপনি পিকচার টেক্সট  বা ভিডিও পোস্ট করার আগে  আপনি যদি কিওয়ার্ড রিসার্চ করে পোস্ট দেন তাহলে কিন্তু অনেক ভিজিটর আপনার পেইজে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।



কিওয়ার্ড রিসার্চ করার জন্য আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা টুলস পাবেন সেখান থেকে কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারেন যে, এই সময়ে এই সম্পর্কিত কি বিষয় নিয়ে মানুষ এখন বিভিন্ন জায়গায় বেশি বেশি সার্চ করতেছে।


এগুলো খুঁজে বের করে লিখে আপনি আপনার ফেসবুক পেইজ এর পোস্ট এ কিওয়ার্ডগুলো ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনার এই পেইজের পোষ্টগুলো অনেক মানুষের সামনে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা যখন ওই কিওয়ার্ড গুলো দিয়ে সার্চ করবে তখন  কিন্তু আপনার পেজে যে কনটেন্ট গুলো আছে সেগুলো চলে আসবে তাদের সামনে।



পাশাপাশি আপনি ছবি দিবেন টেক্সটও দিবেন ভিডিও দিবেন এনিমেশন যদি পারেন এনিমেশন দিবেন। যেটা আপনার পক্ষে সম্ভব বা সহায়ক হবে সেগুলোই কম্বিনেশন করে পোস্ট দেওয়ার চেষ্টা করবে।



বিভিন্ন গ্রুপে যুক্ত হওয়া


ফেসবুকে হাজার হাজার গ্রুপ  রয়েছে। এক্ষেত্রে আপনার ফেসবুক পেজের সাথে মিল রয়েছে এমন গ্রুপ গুলোকতে আপনি যুক্ত হতে পারেন। সেখানে আপনি বিভিন্ন রকম পোস্ট এবং কমেন্ট করতে পারেন। তবে অবশ্যই Spamming পোস্ট বা কমেন্ট করা থেকে বিরত থাকবেন। এক্ষেত্রে হিতে বিপরীত হতে পারে।



গ্রুপ গুলোতে বিভিন্ন রকম ভালো ভালো কমেন্ট পোস্ট করা মাধ্যমেও কিন্তু আপনি আপনার ফেসবুক পেজে জনপ্রিয় করে তুলতে পারেন । আবার সেখানে ভালো ভালো পোস্ট দিয়ে বিভিন্ন কন্টেন্ট নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। যখন আপনার কনটেন্ট গুলো মানুষের কাছে ভালো লাগবে তখন সেই গ্রুপ থেকে ও কিন্তু ভিজিটর আপনার পেইজে আসা শুরু করবে। এক্ষেত্রে আপনার প্রচুর লাইক এবং ফলোয়ার পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।



পেইজ এর সাথে লাইভ ফেসবুক মেসেঞ্জার যুক্ত করা 



লাইভ  ফেসবুক মেসেঞ্জার বলতে কেউ আপনাকে মেসেজ বা কমেন্টে করলে তখন আপনাকে উত্তর দেওয়ার জন্য রেডি থাকতে হবে। অথবা আপনি আপনার পেইজ এর মেসেঞ্জারকে অটোমেটিক করে রাখবেন‌। জাতে করে কেউ  আপনাকে মেসেজ করলে সেই মেসেজের রিপ্লাই টা ফেসবুক মেসেঞ্জার অটো  দিয়ে দে। এবং পরবর্তীতে আপনি তাকে রিপ্লাই দিতে পারেন।


নতুন ইউটিউব চ্যানেলে ভিউ কিভাবে বাড়াবেন



পেইড প্রোমোড করে লাইক ফলোয়ার বাড়ানো



ফেসবুক পেজ কে জনপ্রিয় করে তোলার পূর্বশর্ত হচ্ছে পেইজের লাইক ফলোয়ার বাড়ানো। তাই ফেসবুকে আপনি কিন্তু টাকা দিও লাইক ফলোয়ার বাড়াতে পারেন। তবে সেটার লিগাল মাধ্যম হচ্ছে facebook-এ বুস্ট করার মাধ্যমে। কোন থার্ড পার্টি ওয়েবসাইট ইউজ করে সেটা করবেন না। 


আপনার যদি কোন ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড ডেবিট কার্ড থাকে তাহলে সেগুলোর মাধ্যমে করতে পারেন। পেইড প্রমোট করার ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে আপনার কনটেন্ট যেন অনেক ভালো হয়।


আপডেট করুন


খবর কিংবা নতুন কোন পোস্ট দিয়ে পেজের স্ট্যাটাস আপডেট করুন। আমি ব্যক্তিগতভাবে স্বয়ংক্রিয় পোস্ট পছন্দ করি না। আপনি নিজের মতো করে কাস্টমাইজ করে পোস্ট করুন। এটা কিছুটা সংলাপধর্মী হলে ভালো হয়। শুধু ওয়েবসাইটের কিংবা আপনার ব্যবসার কন্টেন্টই পোস্ট করবেন না।

কাস্টমাইজড করা ল্যান্ডিং পেজ যোগ করুন


যেখানে আপনি ইমেইজ, ভিডিও এগুলো রাখতে পারবেন এমন ল্যান্ডিং পেজ তৈরি করুন্। এটা অনেকটা ওয়েবসাইট পেজের মতো আর এটা ব্রান্ডিং এবং বিজ্ঞাপনের জন্য ভালো।

ব্রান্ডিং করুন

অনেকে পেজের পুরো সম্ভাবনাকে ব্যবহার করতে পারে না। তারা শুধু একটি ছোট ছবি প্রো পিক হিসেবে সেট করে আর ভাবে এটাই যথেষ্ঠ নতুন ফ্যানদের আকৃষ্ট করার জন্য। আমি আমার বিজনেস পেজটিকে ব্রান্ডিংএর জন্য 200*600 পিক্সেলের ছবি/ব্যানার ব্যবহার করবো। এটি অনেক যায়গা দখল করে এবং দেখতে ভালো মানায়।



প্রফেশনাল ভাবে পেইজের সকল সেটিং করা


আপনার ফেসবুক পেজে প্রত্যেকটা সেটিং কে প্রফেশনালি সেটিংস এবং কাস্টমাইজ করে রাখতে হবে। যেমন আপনার পেজের নাম, এবাউট, কন্টাক্ট অ্যাড্রেস, কন্টাক্ট ডিটেইলস, যদি কোন ওয়েবসাইট থেকে থাকে তাহলে সেই ওয়েবসাইটের লিংক। 


এবং আপনার ওয়েবসাইট কি রিলেটেড সে সম্পর্কে যে সকল ডিটেলস দেওয়া যায় সব ফেসবুক পেজে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। প্রোফাইল পিকচার,কভার পিকচার এর পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন গুলো দিয়ে পেজটাকে সুন্দরভাবে সাজানোর চেষ্টা করুন।


যখন এই ব্যাপার গুলো আপনি ফলো করে নিয়মিত ভালো মানের কনটেন্ট পোস্ট করতে থাকবেন তখন কিন্তু ফেসবুকে পেজের জনপ্রিয় হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যাবে। এর পরেও ফেসবুক পেজ জনপ্রিয়তা করার উপায় সম্পর্কিত কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন। আর আর্টিকেলটি ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করেন। ধন্যবাদ।


আরো পড়ুন




0/Post a Comment/Comments