ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস ২০২৪। ৩০০+ জনপ্রিয় নতুন ক্যাপশন

ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস 2023

ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস


আপনারা যারা ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস খুঁজতেছেন তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট। আপনাদের সুবিধার জন্য এখানে আমরা ৩০০+ ছেলেদের বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় এবং নতুন কষ্টের স্ট্যাটাস সংগ্রহ করেছি। এগুলো আপনারা আপনাদের বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টে শেয়ার করতে পারেন। অথবা পোস্টের ক্যাপশনে ব্যবহার করতে পারেন।

১.মনের কষ্ট গুলো চেপে রেখে,

মুখে হাসি দিয়ে সবার সাথে

কথা বলতে শুধু ছেলেরাই পারে।


২.একটা ছেলের সবচেয়ে বড়ো ভুল;

প্রতিষ্ঠিত না হয়ে কাউকে নিয়ে স্বপ্ন দেখা।


৩.ছেলেদের চোখে পানি তখনই আসে,

যখন প্রিয় মানুষের কথা বুকে এসে লাগে।


৪.ছেলেরা হয়তো একটু বেশী ভালোবাসে;

তাইতো রাস্তার ধারে এতো পাগল ঘোরে।


৫.ঘৃণা অবহেলা একাকীত্ব নির্ঘুম রাত!

কিছু ছেলের জীবন এভাবেই শেষ হয়ে যায়।


৬.ছেলেদের মন খারাপের অধিকার নেই, কান্নার অধিকার নেই।

কারণ ছেলেরা যদি কান্না করে,

তাহলে সবাই বলবে নাকামো করছে।


৭.যে ছেলেটা মন খারাপের সময় কাউকে পাশে পায় না,

তার মতো হতভাগা নিঃস্ব আর কেউ হয় না।।


৮.তুমি সবার প্রিয় কখনো হতে পারবে না!

কারণ তুমি ছেলে; মেয়ে নও।


৯.কষ্টের মধ্যে আনন্দ খুঁজে নেওয়া;

ছেলেদের এক অন্যরকম ট্যালেন্ট।


১০.শুধুমাত্র বেকার ছেলেরা বুঝতে পারে জীবনটা কতোটা কষ্টের।

না পারে খেতে না পারে ঘুমাতে।


১১.পুরুষ মানে ধর্ষণকারীর নয়;

পুরুষ মানে এক একটা মেয়ের আশ্রয়স্থল।


১২.ছেলে মানে নিজের চাওয়া পাওয়া গুলোকে চাপা দিয়ে,

প্রিয়জনের চাওয়া পাওয়া গুলোকে পূরণ করা।


১৩.ছেলে মানে হাজার দুঃখ হলেও মুখে একরাশ হাসি নিয়ে বলা,

হ্যাঁ আমি ভালো আছি।


১৪.ছেলে মানে গভীর রাতে একা একা কেঁদে বালিশ ভিজিয়ে ফেলা,

সকালে আবার সেই পথ চলা।


১৫.কেউ পছন্দ না করলে কি আসে যায়!

আল্লাহ তো পছন্দ করেই বানিয়েছেন।


১৬.একজন অসহায় বেকার ছেলের ভরসা দেওয়ার জন্য যে মানুষটি তার পাশে থাকে, তাকে আমার শত কোটি সেলাম।


১৭.এক বোতল বিষ খেয়ে হয়তো মরে যাওয়া যায়!

কিন্তু বেঁচে থাকতে হলে হাজার হাজারও বিষ হজম করতে হয়!

হ্যাঁ এটাই ছেলেদের জীবন।


১৮.ডিপ্রেশনে থাকা মধ্যবিত্ত ছেলেটারও

একটা সময় ভালোবাসার মানুষ ছিল।


১৯.যারা প্রচন্ড রকম ভালোবাসতে পারে,

তাদের ভালোবাসার মতো কেউ থাকে না।


২০.আমার সাথে এমন কেন হয়?

যাদের জন্য এতো কিছু করি তারাই আমাকে কষ্ট দেয়।


২১.ছেলেরা তখনই ভেঙ্গে পড়ে,

যখন তার মনের কথাটা কাউকে বুঝিয়ে বলতে পারে না।


২২.যে ছেলেটা জীবনে কখনো ভালোবাসা পাইনি,

টাকার জন্য যে ছেলেটার প্রেমিকা তাকে ছেড়ে চলে গেছে,

সেই ছেলেটি বেচেঁ থেকেও মৃত্যুকে উপলব্ধি করতে পেরেছে।


২৩.ছেলেদের কান্না কেউ দেখতে পায় না,

বাস্তবে ছেলেরাও কাঁদে।


২৪.মেয়ে গরীব হলেও ছেলেরা তাকে বিয়ে করে।

কিন্তু ছেলে গরীব হলে কিংবা প্রতিষ্ঠিত না হলে, মেয়েরা সহজে রাজি হয় না।


২৫.সব পুরুষ প্রতারক নয়,

কিছু পুরুষ শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত পাশে থাকে।


২৬.কোন পুরুষ কোন নারীকে যখন পাগলের মতো ভালোবাসে,

তখন সেই নারীকে ভাগ্যবতী বলা চলে।


২৭.মেয়েদের হাসি খুব সুন্দর,

কারণ তারা মন থেকে খুশি না হলে হাসে না।

আর ছেলেদের কান্না খুব দুঃখের,

কারণ তারা খুব বেশি কষ্ট না পেলে কাঁদে না।

২৮.ছেলেরা হয়তো অনেক সময় ছোট ছোট কারণে কেঁদে ফেলে,

কিন্তু জীবনে অনেক বড় বড় সমস্যা গুলো

তারা হাসি মুখে পার করে দেয়।


২৯.ছেলেরা সবাইকে খুব বেশী করে আপন করে নেয়।

তাই তারা দীর্ঘশ্বাস ছাড়া আর কিছুই পায় না।


৩০.দায়িত্ব আর কর্তব্যের কাছে

ছেলেদের সব স্বপ্ন হেরে যায়।


৩১.পুরুষকে কেউ কখনো ভালোবাসেনি।

ভালোবেসেছে তার যোগ্যতা সফলতা এবং সামর্থ্যকে।


৩২.টাকা কামাও bro,

আরো অনেক অনেক বেশি টাকা কামাও।

কারণ ছেলেদের সৌন্দর্য ছেলেদের ইনকামে।


৩৩.বয়স বাড়ছে বন্ধু কমছে,

দায়িত্ব বাড়ছে ,আদর কমছে, চাপ বাড়ছে, সুখ কমছে!

হ্যাঁ এটাই হল ছেলেদের জীবন।


৩৪.সফলতা ছাড়া এই ভদ্র সমাজে

আমাদের ছেলেদের কোন মূল্য নেই।


৩৫.ছেলে মানে চোখের জল বলে কিছু নেই;

চোখে জল আসা বারণ।


৩৬.ছেলেদের যতো আঘাত দাও সে কাঁদবে না।

সে তখন কাঁদবে,

যখন কাছের কেউ অবহেলা করে চলে যাবে।


৩৭.পুরুষ কখনো প্রিয়জন হয় না!

মৃত্যুর আগে পর্যন্ত প্রয়োজন হয়ে থেকে যায়।

প্রয়োজন মেটাতে না পারলে

সে কারোর বন্ধু হতে পারে না।


৩৮.প্রেমের ক্ষেত্রে ছেলেরা বেশী আবেগপ্রবণ হয়ে যায়,

যার ফলে ছেলেদের বেশী কষ্ট পেতে হয়।


৩৯.ছেলেদের কান্নার শব্দ হয়তো খুব কম;

কিন্তু গভীরতা অনেক বেশী।


৪০.টাকা ছাড়া পুরুষ মানুষের মতো অসহায় প্রাণী

পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টি নেই।


৪১.প্রকৃত ছেলেরা কখনো রাজকন্যা খোঁজে না।

যাকে ভালোবাসে তাকে রানীর মতো করে রাখে।


৪২.মেয়ে হয়ে ভাবছো তুমি কতো পরাধীন।

হও না ছেলে দেখবে বাস্তবতা কতো কঠিন।


৪৩.বর্তমান সময়ে টাকার কোন বিকল্প নেই।

একটা পুরুষ লাঞ্ছিত তখন হয় যখন তার পকেট শূন্য হয়।


৪৪.বেশীর ভাগ ছেলেরাই সংসারে সবার কথা ভাবে,

সবাইকে ভালো রাখতে চেষ্টা করে ।


৪৫.ছেলেদের কান্নায় কখনও ছলনা থাকে না ।

তাদের কান্নাই প্রকৃত বাস্তবতা ।


৪৬.ছেলেরা কখনই টাকা বা খাবার এর জন্য নষ্ট হয় না,

তাঁরা নষ্ট হয় অযত্ন আর অবহেলায় ।


৪৭.বাস্তবতার কঠিন রূপ একমাত্র

মধ্যবিত্তের ছেলেরাই দেখতে পায় ।


৪৮.ছেলেদের ভালোবাসায় কোন অভিনয় থাকে না,

যাকে ভালোবাসে মন থেকেই তাকে পেতে চায় ।


৪৯.প্রেমের জন্য ছেলেরাই সবচেয়ে

বড় নিদর্শন গুলো রেখে গিয়েছে ।


৫০.পরিবারকে ভালো রাখতে ছেলেরা

সব কঠিন কাজকেই বরণ করে নেয় ।


৫১.ছেলেরাই নিজেকে বাজি রেখে

পরিবারকে বাঁচিয়ে রাখে ।


৫২.ছেলেরা কখনই নিজের কথা ভাবে না,

সংসারের সবার কথা তাদের ভাবায় ।


৫৩.সংসারের বড় ছেলেরা যে পরিমান ত্যাগ করে

সে পরিমান ত্যাগ আর কেউ করে না ।

৫৪.একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলে

বাস্তবতা যতটা উপলব্ধি করে

তা আর কেউ করে না ।


৫৫.যে পরিবারে বাবা থাকে না,

সে পরিবারের বড় ছেলেই সব দায়িত্ব কাঁদে নিতে হয় ।


৫৬.একজন ছেলেই কেবল তার সব সুখ বিসর্জন দিয়ে

পরিবারকে সুখে রাখতে পারে ।


৫৭.নিজের পরিবারকে সুখে রাখার জন্য

একজন পুরুষ প্রায় সব কাজই করতে পারে ।



ফেসবুকে স্টাইলিশ নাম | শীর্ষ 1000 ফেসবুক নাম সমূহ

মধ্যবিত্ত ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস

১. মধ্যবিত্ত ছেলেদের কখনো স্বপ্ন থাকতে হয় না।

কারণ তাদের প্রাপ্তির খাতায় বরাবরি শূন্য থাকে।


২. মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে ভাগ্যের সন্ধানে খোঁজ করতে করতে জীবনটা পার করে দেয়। তখন তার কাছে সুখ আর দুঃখ দুটোই সমান হয়ে যায় আর দায়িত্বই বড় হয়ে দাঁড়ায়।

৩. মধ্যবিত্ত ছেলেদের জীবনে প্রেম আবার কি বস্তু?

প্রেম মানেই বিলাসিতা।


৪. আমাদের মত মধ্যবিত্ত ছেলেদের খুব বড় একটা স্বপ্ন থাকে নিজের বাবা-মায়ের সমস্ত ইচ্ছে গুলো পূরণ করা। অথচ যার বেশিরভাগ গুলোই করা হয়ে ওঠে না।

৫. হিসেব কষে ছক বাধা জীবন যাদের নিত্য সঙ্গী।

তাদের কখনো আবেগ রাখা মানায় না।

৬. ঠোঁটে কৃত্রিম বিজয়ের হাসি নিয়ে হেঁটে যাওয়া ছেলেটা জানে সে মধ্যবিত্ত। তার জীবনে কোনো কিছু নিয়ে খুব বেশি আশা থাকতে নেই।

৭. আশা নিরাশার দ্বন্দ্বে দুলতে থাকা মধ্যবিত্ত ছেলেটার কাছে পকেটে টাকা থাকাটা খুবই জরুরী। বরং টাকা হাতে থাকলেই তার মনের সাহস বেড়ে যায়।

৮. অনেকখানি রাস্তা হেটে গিয়ে কিছুটা ভাড়া বাঁচিয়ে চলা মধ্যবিত্ত ছেলেটা, কখনোই বন্ধুদের সাথে হ্যাংআউটে যেতে চায় না। তাই তার বন্ধুদের তিরস্কার গুলো গায়ে মাখে না।

৯. মধ্যবিত্ত ঘরের জন্ম নেয়ার ছেলেটা খুব দ্রুতই দায়িত্বশীল হতে শিখে যায়। খুব অল্প বয়স থেকে সে নিজের চাহিদা কমাতে শুরু করে।

১০. মধ্যবিত্ত ছেলেদের টিউশন থেকে জমানো টাকা দিয়ে বোনের জন্য কিছু কিনে দেওয়া মানে খুব বড় কিছু সুখের মুহূর্ত। কত কষ্টের বিনিময়ে এই সুখ কিনতে পাওয়া যায় তা শুধু মধ্যবিত্ত ছেলেরাই জানে।

আবেগি ফেসবুক স্ট্যাটাস । ২৫০+ আবেগি মন স্ট্যাটাস পিক সহ

মধ্যবিত্ত ছেলেদের কষ্টের কথা

১. মনের মধ্যে হাজারো ঝড় ঝাপটা লুকিয়ে নিজের চোখে শ্রাবণ মেঘ লুকিয়ে রাখা ছেলেটা, মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলে। তিনটে শার্ট আর দুটো প্যান্ট দিয়ে সে অনেকদিন চালিয়ে নিতে পারে।

২. চার দেয়ালে বন্দী হয়ে একাকিত্বের সঙ্গে হেরে যাওয়া মধ্যবিত্ত ছেলেটা রাতের বেলা নিঃশব্দে কেঁদে ওঠে। সে জানে তার এই কান্নার শব্দ কখনোই দেয়ালের বাইরে যেতে দেওয়া যাবে না।

৩. সমাজে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ছেলেরা সবসময় আত্মত্যাগের দিক থেকে এগিয়ে। কারণ তাদের চাকরি পেতে পেতে প্রেমিকার বিয়ের সময় ঘনিয়ে আসে।

৪. “মা আমার চাকরিটা হয়ে গেছে”, এই কথাটা বলার জন্য কত মধ্যবিত্ত ছেলে রাত জাগে। কত নির্ঘুম রাত পার করে দেয় তারা।

৫. মধ্যবিত্ত একটা ছেলের খুব বড় কিছু স্বপ্ন থাকে না। বরং তার ছোট স্বপ্ন থাকে যে, সে তার বাবা-মা, ভাই-বোনকে নিয়ে একটা ছোট্ট বাড়িতে সচ্ছল জীবন যাপন করবে।

৬. মধ্যবিত্ত ছেলেদের জীবনে উৎসবের আমেজ কখনোই ছুঁয়ে যায় না। বরং যেকোনো উৎসবে তারা এই মাসের খরচের হিসাবটা আগে থেকেই অনুমান করতে থাকে।

৭. মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলেটা ঈদে সবার জন্য জামা কাপড় কিনে দিয়ে নিজের জন্য কিছু কিনতেই ভুলে যায়। প্রকৃত অর্থে এসে ভুলে যাওয়ার বাহানা করে।

৮. আমরা যারা মধ্যবিত্ত ছেলে তাদের একটা বাইকের খুব সখ থাকে।

শুধু সাধ্য থাকেনা।


৯.বেশীর ভাগ পুরুষ জানেই না

তাঁরা তাদের স্ত্রীকে অকারেই রাগিয়ে দিচ্ছে 


১০.জীবন মানেই যুদ্ধ আর সেই যুদ্ধে ছেলেরা হলো

সৈনিক আর মেয়েরা হলো সঙ্গী ।


১১.পৃথিবীর সব ছেলেরাই চায়

সবাইকে নিয়ে একসাথে সুখী হতে ।


১২.ছেলেদের জীবনের বেশীর ভাগ সময় কেটে যায়

পড়া লেখায় আর বাকি জীবন কাটে দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে ।


১৩.ছেলেরা দায়িত্ব নিয়ে সব কিছু সুন্দর করে

চালিয়ে যেতে পারে শত কষ্ট সাথে নিয়ে ।


১৪.ছেলেদের মন খারাপের হাজারো কারণ থাকে

মেয়েরা অকারণেই মন খারাফ করতে পারে ।


১৫.ছেলেদের চোখের জলে লুকিয়ে থাকে

হাজারো দুঃখ বেদনা,

মেয়েদের চোখের জলে ছলনা ।


১৬.ছেলের ছোট থেকেই দায়িত্ত কাঁধে নেয়া শিখে নেয়া উচিৎ,

বড় হওয়ার আগেই তাদের কাঁধে দায়িত্ব চলে আসতে পারে ।


১৭.ছেলেরা কখনো নষ্ট হয় না,

এই সমাজ তাদের নষ্ট করতে বাধ্য করে ।


১৮.জীবনের শত দুঃখ কষ্ট সাথে নিয়ে ছেলেরা এগিয়ে চলে,

ক্লান্তহীন জীবন পাড়ি দেয় একা একা ।


১৯.ছেলের জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলোর মধ্যে একটি বন্ধু ।

কোন ছেলেই বন্ধু ছাড়া বড় হতে পারে না


রোমান্টিক ফেসবুক স্ট্যাটাস |  ৩০০+ নতুন রোমান্টিক ক্যাপশন

ছেলেদের ইমোশনাল স্ট্যাটাস

ছেলেদের ইমোশনাল স্ট্যাটাস


১.একজন ছেলের আসলে কষ্ট হয় তার অভাবে, স্বভাবে নয়। হয়তো সেটা টাকার অভাব না হয় ভালোবাসার অভাব।

২.ছেলেরা কখনো মায়া কান্না করতে জানেনা। তাদের প্রতিটি অশ্রু জল ই প্রকৃত বাস্তবতা।

৩.নির্ঘুম রাত আর একটা সিগারেট ই জানে, একজন ছেলের প্রকৃত অবস্থাটা কি। কতটা অসহায়ত্বের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে সে।

৪.প্রাণোচ্ছল কিশোর ছেলেটাও একসময়, দায়িত্বের বোঝা মাথায় নিয়ে চুপচাপ হয়ে যায়। তার সুন্দর হাসিটা এক সময় মিলিয়ে যায়।

৫.আজকে যে ছেলেটা সফল ব্যক্তি হয়ে সবার মন জয় করে নিয়েছে, আপনি আমি হয়তো জানি না এই ছেলেটা কত স্বপ্ন মাটি চাপা দিয়ে এসেছে।

৬.প্রতিটি মধ্যবিত্ত ছেলেই জানে, জীবনটা যে রূপকথার গল্প নয়।

৭.কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে, অনেক ছেলেকেই নিজের খুশিকে বিসর্জন দিতে হয়। তাইতো এক সময় প্রত্যেকটা ছেলে প্রচন্ড রকমের গম্ভীর হয়ে যায়।

৮.একজন ছেলে তখনই খুব কষ্ট হয়, যখন কেউ কাছে এসে তারপর দূরে সরে যায়।

৯.হয়তো চাকরির অভাবে কত ছেলে, তার ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে ফেলে। যার চলে যায়, সেই বুঝে হায় বিচ্ছেদে কি যন্ত্রনা!

১০যে ছেলেগুলো ছোটবেলা থেকেই কারো ভরসার প্রতীক হয়ে ওঠে, তারাই দিনশেষে পরাজিত সৈনিকের মত ডুকরে কেঁদে মরে।

১১.সদ্য কৈশোর পেরিয়ে যৌবনে পা রাখা ছেলেটাও, প্রচন্ড উচ্ছ্বাস নিয়ে জীবনের স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। অথচ শেষ পর্যন্ত কত স্বপ্নকেই গলা টিপে হত্যা করতে হয়।

১২.একজন ছেলের অর্থনৈতিক মানদন্ড ই তার পরিচয়। তার যত বেশি অর্থ, এই সমাজে সে তত বেশি সমাদৃত।

১৩.বয়স ত্রিশ পেরিয়ে গেলে, একজন ছেলের কপালে চিন্তার ভাঁজ দেখা যায়। চেহারায় বয়সের বলিরেখার ছাপ পড়ে। আর অবশ্যই সেটা দুঃখের আঘাতে।

১৪.একজন ছেলে চাকরি পাওয়ার পরেই সে নিজের জন্য নয়, বরং বাবার জন্য নতুন চশমা কিনে, কেউ কিনে মায়ের জন্য নতুন শাড়ি।

১৫.প্রেমে ব্যর্থ হয়ে ছেলেরাই দেবদাস হয়। খুব কম মেয়েরাই পার্বতী কিংবা চন্দ্রমুখী হতে পারে।

১৬.একজন ছেলে যখন বাবা হয়ে ওঠে, তখন তার শার্টটা আর পুরনো হআঃয় না। এক জুতো দিয়ে সে কয়েক বছর পার করে দেয়।

১৭.একজন মা যখন সন্তান ধারণ করে তখন শুধুমাত্র সেই সন্তানের চিন্তা টুকুই করে। ‌ অথচ একজন ছেলে তখন বাবা হিসেবে পুরো সংসারের চিন্তা মাথায় নিয়ে ঘুরে।

১৮.একজন ছেলে যখন বেকার থাকে। তখন সে আর আগের মতো আড্ডাবাজ হয় না, হাসি খুশি থাকেনা। খুব আর যন্ত্রণায় তার প্রতিটি মুহূর্ত কাটতে থাকে।

১৮.একজন ছেলে রাস্তায় দাঁড়িয়ে নিশ্চুপ বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছে। হয়তো প্রিয়জনকে হারিয়ে, নয়তো চাকরি হারিয়ে, নয়তো ঋণের বোঝা কাধে নিয়ে।

১৯.একজন ছেলে কখনোই হাউমাউ করে কাঁদে না। বরং তার কান্না হয় নিঃশব্দে, নিভৃতে। যাতে কেউ না দেখে, কেউ না বোঝে, কেউ না শোনে।

স্টাইলিশ ফেসবুক স্ট্যাটাস |  বেস্ট স্টাইলিশ  ক্যাপশন

আবেগি কষ্টের মেসেজ

১.আজ সমস্ত বাধার প্রাচীর জয় করে আসবো আমি,
তোমার সবটুকু আয়োজন নিয়ে শুধু অপেক্ষা করো তুমি।

২. আমায় কখনো ভুলে যাওয়ার কথা ভেবো না,
হয়তো কাছে আসার মুহূর্ত গুলো আমাকে ভুলে থাকতে দেবে না।

৩. আমি তোমাকে দেখলেই কেন যেন বেসামাল হয়ে যাই,
উড়তে থাকা পতঙ্গের মতোই বারবার তোমার কাছে ছুটে যাই।

৪. কেন এত মায়ায় জড়িয়ে নিলে আমাকে?
যতটা আমি তোমাকে গ্রহণ করি, ততটাই ভালবাসো আমাকে?

৫. আমার ভালোবাসা দিয়ে তোমার জীবনে ফেলে আসা সমস্ত বিস্মৃতি গুলো মুছে দেবো,
তোমার জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত আরও রঙিন করে তুলবো।

৭. এত কাছে আসা শুধুই লাগে সান্তনা,
আগে কখনো মনে হয়নি তোমাকে না পাওয়ার যন্ত্রনা।


ছেলেদের নতুন কষ্টের ফেসবুক স্ট্যাটাস

ছেলেরা বিয়ের আগে বাবা-মা ভাই বোন এর দায়িত্ব মাথায় নিয়ে আর বিয়ের পর স্ত্রী সন্তানের দায়িত্ব মাথায় নিয়ে চলে ।

একটি সংসার টিকিয়ে রাখতে ছেলেরা যতটা ত্যাগ করে, মেয়েরা যদি এর সামান্য কিছু ত্যাগ করতো, তাহলে অকালে সংসার ভেঙ্গে যেত না ।

একটি ছেলের কাছে তার বোন, মা অথবা তার স্ত্রী কন্যা যতটা নিরাপদ এর ছেয়ে বেশী নিরাপত্তা কোন সামরিক বাহিনীও দিতে পারবে না ।

ছেলেরা সবাইকে নিয়ে বাঁচতে চায়, কিন্তু ভাগ্যের কাছে তারা হেরে যায়, সবাই এক সময় তাকে ত্যাগ করে ।

ছেলেরা জন্ম থেকে দায়িত্তের বোঝা মাথায় নিয়ে বড় হতে থাকে, এবং সারা জীবন তা বয়ে বেড়ায়.

ছেলেদের খুব সহজে মন খারাফ হয় না, যদি মন খারাফ হয় তাহলে বুঝতে হবে বড় কোন আঘাত পেয়েছে ।

ছেলেদের কোন সাহায্যকারী থাকে না, তারা একাই বড় হয় একাই সব কিছু সামলে নেয় ।

ছেলেরা যত কষ্টই করুক, তাতে তাদের কষ্ট হয় না, কষ্ট হয় তখই যখন আপন কেউ অবহেলা করে ।

ছেলেদের জীবনে কোন দুঃখ থাকতে নেই, কারণ সবার কথা চিন্তা করতে করতেই তাদের জীবন শেষ হয়ে যায় ।

ছেলেরা কখনো একা ভালো থাকার কথা চিন্তা করে না, তারা সবাইকে নিয়ে ভালো থাকতে চায় ।


0/Post a Comment/Comments